Saturday, December 22, 2012

আমাদের সাইটে বিজ্ঞাপন দিন মাত্র ১০০ থেকে ৫০০ টাকাতে।

আপনার কি নিজস্ব কোন ওয়েব সাইট আছে? আমাদের সাইটে আপনার সেই সাইটটির বিজ্ঞাপন দেখতে চান? খুবই সহজ।আপনি মাত্র অল্প  কিছু টাকার বিনিময়ে আমাদের সাইটে আপনার সাইট এর বিজ্ঞাপন দিতে পারেন এবং তা অত্যন্ত সহজ উপায়ে। আর এর মাধ্যমে আপনি প্রতিদিন পেতে পারেন আমাদের সাইটে আগত অসংখ্য ভিসিটরদের বড় একটি অংশ।  

*একদিনের পরীক্ষামূলক বিজ্ঞাপন দিতে আপনার খরচ হবে মাত্র ১০০ টাকা
*এক সপ্তাহের জন্য বিজ্ঞাপন দিতে খরচ করতে হবে মাত্র ২০০ টাকা
*পনের দিনের জন্য বিজ্ঞাপন দিতে খরচ করতে হবে মাত্র ৪০০ টাকা
*আর পুরো একমাস এর জন্য বিজ্ঞাপন দিতে খরচ করতে হবে মাত্র ৬০০ টাকা 


                                   কেন Nexttunes এ ???

১. সবচেয়ে জনপ্রিয়  ব্লগের মধ্যে এটি অন্যতম ।
২.সবচেয়ে কম মূল্যে উন্নত মানের অনলাইন বিজ্ঞাপন ।
৩.কোনো কষ্ট ছাড়াই অ্যাড দেয়ার সুযোগ ।
৪.সবচেয়ে সহজে পেমেন্ট করা যায় ।
৫.অনেকগুলো যোনে অ্যাড প্রদর্শনের সুবিধা ।

অর্থাৎ আমাদের সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে আপনার মাত্র ৫০ থেকে ৬০০ টাকা প্রয়োজন আর এর মাধ্যমেই আপনি পেতে পারেন আপনার সাইটে কাঙ্ক্ষিত সংখ্যক ভিসিটর।

যেকোনো সাহায্যের জন্য আমাদের হেল্প লাইন 01683840331 ( সকাল ১০ টা থেকে রাত ১ টা ) এ কল করে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।

 আপনার পণ্যের বা ওয়েবসাইটের প্রসারের জন্য উপরের  মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করুন ।

Friday, September 21, 2012

টাইপ করুন কী-বোর্ড ছাড়াই

মনে করুন, হঠাত্ কোন কারণে আপনার কী-বোর্ডটা গেল নষ্ট হয়ে। আর ঠিক সেই মুহূর্তে আপনার পক্ষে নতুন একটা কী-বোর্ডের ব্যবস্থা করাও সম্ভব হচ্ছে না। তাই বলে কি আপনার লেখালেখির কাজ বন্ধ হয়ে থাকবে? মোটেই না। আপনি ইচ্ছে করলে কী-বোর্ড ছাড়াই লেখালেখির কাজ চালিয়ে যেতে পারেন।
এর জন্য আপনাকে Start > All Programs > Accessories > Accessibility > On-Screen Keyboard সিলেক্ট করতে হবে। এর ফলে আপনি স্ক্রীনে একটা কী-বোর্ড দেখতে পাবেন। এবার আপনি যেখানে টাইপ করতে চান, অর্থাত্ এম এস ওয়ার্ড বা নোটপ্যাড উইন্ডোতে, একবার মাউজ দিয়ে ক্লিক করুন। তারপর অন-স্ক্রীন কী-বোর্ডের অক্ষরগুলোর উপর মাউজ দিয়ে ক্লিক করে বিকল্প টাইপিং এর কাজ চালিয়ে যান।
শুধু টাইপিং নয়, আপনার যদি বিভিন্ন প্রোগ্রামের বিভিন্ন কমান্ডের শর্টকাট কী গুলো মুখস্ত থাকে, তাহলে অন-স্ক্রীন কী-বোর্ড ব্যবহার করে আপনি সেসব কমান্ডও প্রদান করতে পারবেন। যেমন, অন-স্ক্রীন কী-বোর্ডে আপনি যদি কন্ট্রোল+S প্রেস করেন, তবে ফাইলটি সেভ হয়ে যাবে অথবা সেভ অ্যাজ ডায়ালগ বক্স প্রদর্শিত হবে। অর্থাত্ এই কী-বোর্ডটিকে আপনি ভার্চুয়াল কী-বোর্ড হিসেবে প্রায় সব কাজেই ব্যবহার করতে পারবেন। অবশ্য টাইপিং ছাড়া অন্যান্য কাজ যেহেতু সাধারণত মাউজ দ্বরাই করতে হয়, সেক্ষেত্রে অন-স্ক্রীন কী-বোর্ড এর উপর মাউজ দিয়ে ক্লিক করার চেয়ে সরাসরি মেনুবার বা টুলবারের উপর ক্লিক করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

Thursday, September 20, 2012

ইন্টারনেট থেকে আয় করুন ছোট ছোট কাজ করে। ১০০% নিশ্চিত পেমেন্ট।

অনলাইন থেকে ফ্রীতে আয় করার এর চেয়ে আর সহজ উপায় নাই।
এখান থেকে আয় খুব বেশী না হলেও আপনার মাসিক ইন্টারনেট বিল ঠিকই উঠে যাবে।
সম্পুর্ন ফ্রী। নিশ্চিত পেমেন্ট।ফেসবুক লাইক দিয়ে
ইনকাম করুন। আপনি চাইলে ফেসবুক পেইজ এ লাইক বাড়িয়ে নিতে পারেন। এটি কোনো পিটিসি সাইট নয় । এই কাজ করে ইন্টারনেট বিল
চালানোর মত টাকা দিবে এটা মোটামুটি সিওর ।
সবচেয়ে আকর্শনীয় পেমেন্ট পদ্ধতি হল  বিকাশ/লোড সহ, পেজা(এলার্টপে) ও পেপাল এ টাকা উত্তোলন  করা যায় । আমি কয়েকবার পেমেন্ট পেয়েছি। আশা করি ভবিষ্যতে আরও পাব। আপনাদের জন্য পেমেন্ট প্রুফ সহ দিলাম।
Shareyt 899x540 ইন্টারনেট থেকে আয় করুন ছোট ছোট কাজ করে। ১০০% নিশ্চিত পেমেন্ট।
এই সাইটের কাজ গুলো ছোট ছোট যেমন:
1. Facebook Like
2. Twitter Like
3. Digg Follow
4. Delicious save
5. Google plus Vote
6. you tube view/ like
7. twitter follow
ইত্যাদি ইত্যাদি।
তাই দেরি না করে আজই রেজিস্ট্রেশন করুন।
রেজিস্ট্রেশন  করতে এখানে ক্লিক করুন।

ওয়েব ডিজাইনারের জীবনকে সহজ করতে ১৪টি ঝাকানাকা টুলস

ওয়েব ডিজাইনারের জীবনকে সহজ করতে বেশকিছু টুল

1.Typetester


Typetester এর মাধ্যমে সহজেইআপনার ফন্টেরআকার, রঙ, ব্যাকগ্রাউন্ডের রঙ ইত্যাদি পরিবর্তন করে কিরকম দেখায় তা যাচাই করতে পারবেন।

2. pForm


সহজে নান্দনিক পিএইচপির ফরমতৈরী করে দিবেআপনাকে।

3. ColourLovers


সাইটের রং পছন্দের দায় নিবেএই সাইট

4. Firebug


CSS, HTML, and JavaScriptএর কোড লখতে এবং ভুল সংশোধন করতেদারুনভাবে কাজ করেএটি

5. Em Calculator


ফন্ট সাইজের em ভ্যালু বের করে দিবেএটি।

6. Browser Shots


বিভিন্ন ব্রউজারেআপনার সাইটটি কেমন দেখাবে? তাবলে দেবে Browser Shots

7. Icon Finder


আইকনের দায়ভার দিয়ে দিন একে

8. MeasureIt


ফায়ারফক্স প্লাগইন, বলে দেবে স্ক্রিনের পিক্সেলের পরিমান

9.Pingdom


যে কোন সাইটের HTML, images, CSS, JavaScripts, RSS, Flash ফাইল and frames/iframes এর সাইজ বলে দেবে। ডাউনলোডও করতে পারবেন

10. Test Everything


১০০ টিরও বেশি ভেলিডেশন টেস্ট করতে  Test Everythingএর জুরি নাই।
Test Everything lets you run your website though approx. 100 different validators and testers, all from the comfort of one application. This can save an enormous amount of time during the testing phase of your site development.

11. CSS Sprite Generator


ছবি মার্জ করতে ব্যবহার করুন CSS Sprite Generator

12. Domainr


সুন্দর ডোমেইননেম খুজতে পটু Domainr

13. Font Burner


ইউজারের কম্পিউটারে ফন্টটি থাকুকআর না থাকুক ।ওদের দেয়া কোড ব্যবহারে ১০০০ এর বেশী ফন্ট আপনার সাইটে সেট করতে পারবেন।

14. Smush.It


ভাল মানেরইমেজইডিটিঙের কাজটি করবে Smush.It

গ্রাফিক ডিজাইনারের জন্য ১৬টি টিপস

গ্রাফিক ডিজাইনারের জন্য ১৬টি টিপস:

১। সংগ্রহকারী হোন:

যখনই কোন ভাল ডিজাইন দেখবেন তা সংগ্রহ করুন বাসায় এনে রাখুন। সফট কপি হলে তা কোন ফোল্ডারে সুন্দর ভাবে গুছিয়ে রাখুন।

২। বই কিনুন ;

শিক্ষার জন্য বইয়ের বিকল্প নাই। বই কিনুন বিষেশ করে ডিজাইন বই কিনুন ।
6

৩। ব্লগ পড়ুন:

ডিজাইন সম্পর্কিত ব্লগ পড়ুন । অংশ গ্রহন করুন ।মতামত দিন। নিজেও লিখুন।

৪।ব্লগ খুলুন:

নিজের ব্লগ খুলুন। হতে পারে ব্লগ স্পট বা অন্য কোথাও।
5

৫।অংশগ্রহন:

ডিজাইন কমিউনিটিতে অংশ

৬।ছবি তুলুন :

ছবি তুলুন বেশি বেশি । কোন ছবি ভাল লাগলেই তুলে ফেলুন।

৭।কাল্পনিক প্রজেক্ট বানানো :

কাল্পনিক একটি প্রতিষ্টানের নাম দিন লগো বানান ,ব্যানার ও ওয়েবসাইটের ডিজাইন করুন ।

৮। অন্যে প্রজেক্ট নিজে করুন:

অন্যের তৈরী করা কোন প্রজেক্ট নিজে নিজে চেস্টা করে বানান । আপনার দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তাহবে।

৯।ডিজাইনার মিটিঙে যোগদান:

এটি আপনাকে অনেককিছু শিখাতে সহায়তা করবেন।

১০।পুরানডিজাইন নতুন করুন:

নিজে আগের কোন ডিজাইন নতুন ভাবে গড়ে তুলুন।

১১।অন্যান্য ডিজাইনারদের সাথে যোগাযোগ:

অন্যান্য ডিজাইনারের সাথে যোগাযোগ রাখুন ।কাজের ক্ষেত্রে আলোচনা করুন ।

১২। ফ্রি ক্লাস নিন:

অনলাইনে বা অফলাইনে একটি সিডিঊল করে ফ্রি ক্লাস নিন।

১৩। ইন্টারভিউ:

অন্যান্য ডিজাইনারের ইন্টারভিঊ নিন । নিজে ও ইন্টারভিঊ দিন ।

১৪। ভ্রমন:

ভ্রমন করুন । অনেক সুন্দর আমাদের এপৃথিবী। নতুন কোন থিম পেতে জরুরী।

১৫। নতুন কিছু শিখুন:

নতুন নতুনকাজ শিখতে আগ্রহী হোন । এবং শিখুন।

১৬। স্কেচ করুন:

আঁকতে থাকুন । চেস্টা করুন। পেন্সিল দিয়ে আঁকুন নিয়মিত ।

ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে বেশি বেশি কাজ পেতে যে বিষয়গুলো লক্ষনীয়

ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে প্রতিযোগিতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে নিজের কাঙ্খিত কাজগুলো পেতে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা খুবই জরুরী। আশা করি নিচের টিপসগুলো সকল ফ্রিল্যান্সারদের কাজে আসবে।
১. প্রোফাইল সবসময় হালনাগাদ রাখুনঃ আপনার প্রোফাইলটি হালনাদাদ রাখা কাজ পাওয়ার জন্য খুবই গুরুত্তপুরন। একটি ত্রুটিমুক্ত ও পূর্ণাঙ্গ প্রোফাইল দ্বারা ক্লায়েন্টকে খুব সহজে আকৃষ্ট করা সম্ভব। অপরদিকে আপনার অসম্পূর্ণ প্রোফাইলের কারনে হয়ত ক্লায়েন্ট আপনার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারে। অভারভিউ লেখার সময় বানান ও ভাষার দিকে সতর্ক হোন। প্রোফাইলের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে পোর্টফলিও। সময় নিয়ে নিয়মিত পোর্টফলিও আপডেট করুন এবং লিঙ্কগুলো সক্রিয় আছে কিনা চেক করে দেখুন।
২.ভালো মানের কাভার লেটার লিখুনঃ কাভার লেটার হচ্ছে ক্লায়েন্টের কাছে পৌছানোর প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। সুতরাং, কাভার লেটার লেখার সময় মনোযোগী হোন, সম্পূর্ণ জব পোস্টিং ভালোভাবে পরুন, ক্লায়েন্ট কিছু জানতে চাইলে তার উত্তর দিন, নইলে ক্লায়েন্ট ধরে নেবে আপনি পোস্টিং না পড়েই এপ্লাই করেছেন। পাশাপাশি, কাজ সম্পর্কিত কিছু জানার থাকলে প্রশ্ন করুন। হেডলাইনে "I can do this in one week" টাইপের কিছু না লিখে এমন কিছু লিখুন যাতে ক্লায়েন্ট আপনার প্রতি আগ্রহী হয়, যেমন-“You will NOT find a better graphic designer than me. Guaranteed.” অথবা "I've worked with two of your close competitors."। মোট কথা, কাভার লেটারের মাধ্যমে আপনাকে বোঝাতে হবে যে আপনি কাজটির প্রতি সিরিয়াস এবং পাওয়ার যোগ্য।
৩. স্কিল টেস্ট দিনঃ বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সিং সাইটেই স্কিল টেস্টের ব্যাবস্থা আছে। আপনি হয়ত এগুলোর পেছনে সময় নষ্ট করতে চাইবেন না। সম্প্রতি ইল্যান্স তাদের ক্লায়েন্টদের মাঝে একটি জরিপ চালায়। জরিপের ফলাফল অনুযায়ী, কাউকে হায়ার করার ক্ষেত্রে ৭৭% ক্লায়েন্ট স্কিল টেস্টকে বিবেচনায় রাখেন। সুতরাং, আপনার দক্ষতা অনুযায়ী বেশি বেশি স্কিল টেস্ট দিন।
৪.দ্রুত সাড়া দিনঃ জবে এপ্লাই করার পর যদি কোন ক্লায়েন্ট রিপ্লাই করে, যথাসম্ভব দ্রুত সাড়া দেয়ার চেস্টা করুন। এটা আপনার কাজ পাওয়ার চান্স অনেক বাড়িয়ে দেয়।

৫.পুরাতন ক্লায়েন্টদের সাথে যোগাযোগ রাখুনঃ আপনি বেশ কয়েকজন ক্লায়েন্টের প্রজেক্ট সফলভাবে কমপ্লিট করেছেন, এরমানে এই নয় যে তাদের সাথে সকল সম্পর্ক শেষ। তাদের সাথে যদি আপনার সেলফোন, স্কাইপ বা ইমেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ হয়ে থাকে, তাহলে মাঝে মাঝে নম্রভাবে তাদের কাছে আপনাকে দেয়ার মতো কোন কাজ আছে কিনা জেনে নিতে পারেন। আর ক্লায়েন্ট যদি আপনার আগের কাজে খুশি হয়ে থাকে, নিশ্চিত থাকুন পরবর্তী কাজটি আপনিই পাবেন।

ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস এ আপনার জায়গা করে নিন যেভাবে

ইন্টারনেটে জনপ্রিয় অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। এগুলো আউটসোর্সিংয়ের সুযোগ সৃষ্টি করে দেয়। এসব সাইটকে বলা হয় ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস।
ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস সাইটে দুই ধরনের ব্যবহারকারী থাকেন। এসব ওয়েবসাইটে যারা কাজ জমা দেন তাদেরকে বলা হয় Buyer বা Client এবং যারা এই কাজগুলো সম্পন্ন করেন তাদেরকে বলা হয় Freelancer, Provider, Seller অথবা কোনো কোনো ক্ষেত্রে Coder। একটি কাজ সম্পন্ন করার জন্য একাধিক ফ্রিল্যান্সার আবেদন করেন, যাকে বলা হয় Bid করা। বিড করার সময় ফ্রিল্যান্সারেরা কাজটি কত টাকায় সম্পন্ন করতে পারবেন, তা নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী উল্লেখ করেন। এদের মধ্য থেকে ক্লায়েন্ট যাকে ইচ্ছে তাকে নির্বাচন করতে পারেন। সাধারণত কাজের পূর্ব-অভিজ্ঞতা, টাকার পরিমাণ এবং বিড করার সময় ফ্রিল্যান্সারের মন্তব্যের ওপর ভিত্তি করে ক্লায়েন্ট একজন ফ্রিল্যান্সারকে নির্বাচন করে থাকেন। ফ্রিল্যান্সার নির্বাচন করার পর প্রজেক্টভিত্তিক কাজের ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট প্রজেক্টের সম্পূর্ণ টাকা ওই সাইটগুলোতে Escrow নামের একটি অ্যাকাউন্টে জমা করে দেয়, যা কাজ শেষ হওয়ার পর সাথে সাথে ফ্রিল্যান্সারের পাওনা পরিশোধের নিশ্চয়তা দেয়। কাজ শেষ হওয়ার পর ফ্রিল্যান্সারকে সম্পূর্ণ প্রজেক্টটি ওই সাইটে জমা দিতে হয়। এরপর ক্লায়েন্ট ফ্রিল্যান্সারের কাজটি যাচাই করে দেখে। সবকিছু ঠিক থাকলে ক্লায়েন্ট তখন সাইটে একটি বাটনে ক্লিক করে কাজটি গ্রহণ করেন। সাথে সাথে এস্ক্রো থেকে অর্থ ওই সাইটে ফ্রিল্যান্সারের অ্যাকাউন্টে এসে জমা হয়। অন্যদিকে ঘণ্টা হিসেবে কাজের ক্ষেত্রে প্রতি ঘণ্টা কাজের জন্য ফ্রিল্যান্সারকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দেয়া হয়। এ ক্ষেত্রে কমপিউটারে একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়, যা দিয়ে কত সময় ধরে কাজ করা হচ্ছে তার হিসাব রাখা হয়। সম্পূর্ণ সার্ভিসের জন্য ফ্রিল্যান্সারকে কাজের একটা নির্দিষ্ট অংশ (১০ বা ১৫ শতাংশ) ওই সাইটকে ফি বা কমিশন হিসেবে দিতে হয়। এরপর মাস শেষে সাইটটি ফ্রিল্যান্সারের আয় করা অর্থ বিভিন্ন পদ্ধতিতে তার কাছে পাঠায়।
নিচে কয়েকটি ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস সাইটের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য, সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে আলোচনা করা হলো :
ফ্রিল্যান্সার : http://www.freelancer.com
এই সাইটে রেজিস্ট্রেশন করা মোট প্রোভাইডার বা ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা ৩৩ লাখের ওপর। এ পর্যন্ত সাইটটিতে দেড় লাখের ওপর প্রজেক্ট পোস্ট করা হয়েছে। বিভিন্ন সুবিধার ওপর ভিত্তি করে এই সাইটে চার ধরনের মেম্বারশিপ ব্যবস্থা রয়েছে : ফ্রি, বেসিক, স্ট্যান্ডার্ড এবং প্রিমিয়াম। ফ্রি এবং বেসিক মেম্বারদের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সারদেরকে প্রতিটি কাজের মোট আয়ের ১০ শতাংশ এবং স্ট্যান্ডার্ড ও প্রিমিয়াম মেম্বারদের ক্ষেত্রে যথাক্রমে ৫ ও ৩ শতাংশ ফি দিতে হয়। এ সাইটের একটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এখানে বিভিন্ন ফাইল ও সার্ভিস কেনা-বেচার করার জন্য একটি মার্কেটপ্লেস রয়েছে। এই সাইটে প্রায় সময়ই বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়, যা ফ্রিল্যান্সারদেরকে বাড়তি আয়ের সুযোগ সৃষ্টি করে দেয়।
ওডেস্ক : http://www.oDesk.com

এক সাইটের প্রোভাইডারকে একটি প্রজেক্টে প্রতিঘণ্টা কাজের জন্য অর্থ দেয়া হয়। ক্লায়েন্ট সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য অর্থাৎ কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাসের জন্য এক বা একাধিক প্রোভাইডারকে নিয়োগ দেন। অনেক ক্ষেত্রে প্রজেক্ট শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন কাজ করতে হয়। কাজ করার মুহূর্তে প্রোভাইডারের ব্যয় করা সময় নির্ধারণ করার জন্য প্রোভাইডারের কমপিউটারে একটি সফটওয়্যার চালু রাখতে হয়, যা একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর তার ডেস্কটপের স্ক্রিনশট এবং অন্যান্য তথ্য ক্লায়েন্টের কাছে পাঠায়। ফলে ওই সময় তিনি কাজ করছেন কি না ক্লায়েন্ট সহজেই যাচাই করতে পারেন। এই সাইটে প্রতি কাজের জন্য ১০ শতাংশ অর্থ কমিশন হিসেবে দিতে হয়। যেহেতু প্রতিঘণ্টা কাজের জন্য মূল্য পরিশোধ করা হয়, তাই অন্য সাইটগুলোর তুলনায় এই সাইট থেকে অনেক বেশি পরিমাণে আয় করা সম্ভব। এখানে অনেক প্রজেক্ট পাওয়া যায়, যাতে সম্পূর্ণ প্রজেক্টের জন্য মূল্য পরিশোধ করা হয়। ফলে যারা ঘণ্টা ধরে কাজ করতে পছন্দ করেন না, তারাও এই সাইট থেকে কাজ করতে পারবেন।
ইল্যান্স : http://www.elance.com
এই সাইটটি আমাদের দেশের ফ্রিল্যান্সারদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। এখানে ১৩ লাখ ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন।

* গত ত্রিশ দিনে সাইটটিতে ৬৮ হাজার প্রজেক্ট এসেছে। এখানে ওডেস্কের মতো Hourly এবং Fixed price এই দুই ধরনের প্রজেক্টই পাওয়া যায়। এ সাইটেও চার ধরনের মেম্বারশিপ রয়েছে। সার্ভিস ফি হচ্ছে ৬.৭৫ থেকে ৮.৭৫ শতাংশ।

হাতের মুঠোয় নিয়ে আসুন আপনার অনলাইন জীবন

আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির যুগান্তকারী উন্নয়ন আমাদের কাজগুলো কে সংক্ষিপ্ত সময়ের আওতায় করেছে সহজ, সুন্দর ও যুৎসই। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে টিকে থাকতে হলে সময়ের যথাযথ প্রয়োগ হওয়া দরকার, যা আমরা অনেকেই করতে পারছিনা। অত্যন্ত সদিচ্ছা থাকা সত্বেও আমাদের অনেকেই সময়ের কারণে পিছিয়ে পরছি।
আমরা ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা আমাদের অনলাইন নেটওয়ার্ক এতটাই বিস্তৃত করেছি যা ঠিকভাবে নিয়ন্ত্রন করতে আমরা প্রতিনিয়তই হিমশিম খাচ্ছি। একটা ম্যানেজ করতে গিয়ে আরেকটির কথা হয়ত ভুলেই গেছি!! রীতিমত চুল ছিরে ফেলার দশা!
কিন্তু একবার ভেবে দেখুন, যদি এই সমস্ত নেটওয়ার্ক একটি প্লাটফর্মের আওতায় আনা যায়!! তাহলে কেমন হবে???
আমি গুল মারছি না বন্ধুগণ, ডিগসবি এমন ই একটি অসাধারন মাল্টিটাস্কিং প্লাটফর্ম। ডিগসবি এমন একটি ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন যা আপনার আই,এম অ্যাকাউন্ট (yahoo messenger, AIM, MSN ও Google talk) ই মেইল অ্যাকাউন্ট (gmail, yahoo, hotmail ও AOL) এবং বিভিন্ন সামাজিক নেটওয়ার্ক (facebook, myspace ও twitter) এর মধ্যে চমৎকার সমন্বয়সাধান করে।
1_blists.png
প্রথমবার আপনার প্রয়োজনীয় সকল নেটওয়ার্কের তথ্য সেভ করে লগইন করুন। পরবর্তী সময় গুলোতে আপনাকে আলাদা করে আর এই সমস্ত নেটওয়ার্ক সমূহকে সময় দিতে হবে না। আপনি শুধু লগইন করে বসে থাকুন। অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজ করতে থাকুন। আপনার কোন মেইল আসলে অথবা কোন সোসিয়াল নেটওয়ার্ক এর আপডেট হলে হলে ডিগসবি তৎক্ষনাত আপনাকে অ্যালার্ম দিয়ে জানিয়ে দিবে। ডিগসবি এর মাধ্যমে আপনি গুরুত্বপূর্ণ কিছু কমান্ড সরাসরি ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন- মেইলকে mark read as করা, স্প্যাম হিসেবে চিহ্নত করা ও মেইল মুছে ফেলা।
digsby.png
ডিগসবি দিয়ে একই সাথে বিভিন্ন নেটওয়ার্কের আওতাভূক্ত বন্ধুদের সাথে চ্যাট ও করতে পারবেন! চ্যাটের ক্ষেত্রে ডিগসবি যে আকর্ষনীয় সংযোজন করেছে তা হল ট্যাব চ্যাটিং সিস্টেম। সুতরাং একই ডায়লগ বক্সের ভেতর বিভিন্ন নেটওয়ার্ক এর বন্ধুদের সাথে একই সময়ে চ্যাট করুন। যার ফলে আপনার টাস্কবারটি অযথা উইন্ডোর ছরাছরি হবে না।এর স্কীনগুলো সহজ আকর্ষনীয় এবং বোধগম্য।তাই এই প্ল্যাটফর্মটি অতি সহজেই আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করবে। এর আকর্ষনীয় স্কীনগুলো আপনাকে মাল্টিটাস্কিং এর আলাদা মজা এনে দিবে।
2_convo_themes.jpg
তাহলে আর দেরী না করে এখনই বসে পড়ুন ডিগসবি নিয়ে এবং আপনার অনলাইন জীবনকে নিয়ে আসুন আপনার হাতের মুঠোয়।
আশা করি এই টিউন টি আপনাদের অনেক কাজে আসবে!

সহজ করুন আপনার ফ্রিল্যান্স লাইফ – অসাধারণ সব প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট টুল

অনলাইনে কাজ করতে গেলে বিভিন্ন ধরণের টুলস এর প্রয়োজন হয়। টিম নিয়ে কাজ করতে গেলে এটি আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কেননা সকলের মধ্যে কাজ ভাগ করে দেওয়া এবং তা ঠিক মত হচ্ছে কিনা সেটি তদারকি করার জন্য অবশ্যই টিম ম্যানেজারকে সচেতন থাকতে হবে। না হলে সময় মত কাজ দেওয়া সম্ভব হয় না। আর কথা না বাড়িয়ে টুল নিয়ে আলোচনায় আসি।

GoPlan


GoPlan প্রথম যে প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট টুল নিয়ে  আলোচনা করবো সেটি GoPlan। অনলাইন ম্যানেজমেন্ট টুল যেটি দিয়ে অনলাইনেই সকলের সাথে একটি প্রজেক্টে কাজ করা যায় এবং কতটুকু অগ্রগতি হয়েছে সেটি সরাসরি দেখা যায়। ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে রেটিং এর দিক দিয়ে সবচেয়ে পছন্দের টুল এটি।

ActiveCollab


ActiveCollab আরেকটি প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট টুল। এটি দিয়ে নিজস্ব সার্ভার অথবা নের্টওয়ার্ক তৈরি করা যায়।টিম,ক্লায়েন্ট, কন্টাকট্রক সকলের সাথেই তথ্য সম্পূর্ণ নিজের নিয়ন্ত্রণে রেখে কাজ করা যায়।

Basecamp


Basecamp অনলাইন ভিত্তিক প্রজেক্ট টুল।ফাইল শেয়ারিং,মিটিং রিমাইন্ডার,পরবর্তী কাজ এবং কেন্দ্রীয় কন্ট্রোল প্যানেল রয়েছে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করার জন্য।

Collabtive


Collabtive একটি ওপেন সোর্স টুল। এটি দিয়ে ওয়েব সার্ভার ডাউনলোড এবং ইনস্টল করা যায়। ইচ্ছেমত ক্লায়েন্ট এবং স্টাফ এড করা যায়। প্রজেক্ট পোস্ট করা যায় milestonesসহ। টাস্ট লিস্ট সহ ফাইল আপলোড করার সুবিধা রয়েছে। আর রয়েছে ম্যাসেন্জার ও ইমেইলের সুবিধা।

Easy Projects .NET


Easy Projects .NET এটি প্রায় ৫০ টি দেশে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই সফটওয়্যার এ প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট এবং ট্র্যাকিং এর সুবিধা রয়েছে।

Agilezen


Agilezen এই প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার দিয়ে কতক্ষণ কাজ হয়েছে আর কতক্ষণ অপচয় করেছে কর্মী তা বের করার পদ্ধতি রয়েছে। যাতে সহজেই আপনার টীমের কেউ কাজে ফাকি দিচ্ছে কিনা বের করতে পারবেন।

WHMCS Project System Add-on

WHMCS Project System Add-on ওয়েব ডিজাইনারদের জন্য এই সফটওয়্যারটি। আপনার বায়ারকে বিল দেওয়ার জন্য অন্য সকল সফটওয়্যার ব্যবহার না করে ফ্রিল্যান্সার ওয়েব ডিজাইনারা এই সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। প্রয়োজনে প্রজেক্ট ট্র্যাকিং করার ব্যবস্থা রয়েছে।

Project2Manage


Project2Manage এটি ফ্রি সফটওয়্যার ভার্চুয়াল জগতে যে কেউ ব্যবহার করতে পারবে।অন্যান্য সফটওয়্যারের মতই প্রতিদিনের প্রতিটি কাজের হিসেব এখানে রাখা সম্ভব।

SUBERNOVA - Project Management For Rockstar Freelancers


SUBERNOVA - Project Management For Rockstar Freelancers আর সকল ফ্রিল্যান্সিং ম্যানেজমেন্ট টুল এর মতই এটিতে রয়েছে সুবিধা। টাইম ট্র্যাকিং থেকে শুরু করে প্রতিটি কাজের ডেডলাইন সবই সুবিধা আছে এতে।

Staction


Staction আপনার সহকর্মীর সাথে সর্বদাই যোগাযোগ রাখার পাশাপাশি কাজের সকল তথ্য মেইল টাইম ট্র্যাকিং এর সুবিধা রয়েছে।

 
Design by Free WordPress Themes | Bloggerized by Lasantha - Premium Blogger Themes | Lady Gaga, Salman Khan